নিউজটি ফেসবুকে শেয়ার করুন নিউজিল্যান্ডের দু’টি মসজিদে শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদী ব্রেন্টন ট্যারেন্টের নৃশংস কায়দায় নির্বিচারে হত্যাকাণ্...
নিউজিল্যান্ডের দু’টি মসজিদে শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদী ব্রেন্টন ট্যারেন্টের নৃশংস কায়দায় নির্বিচারে
হত্যাকাণ্ড ফেসবুকে লাইভ-স্ট্রিমিংয়ের প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগের প্লাটফর্মটি থেকে নিজেকে
সরিয়ে নিলেন মালয়েশিয়াভিত্তিক প্রখ্যাত এয়ারলাইন্স এয়ার এশিয়া গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
(সিইও) টনি ফার্নান্দেস।
তিনি জানিয়েছেন, ৫০ জনকে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডটি
ফেসবুকে এভাবে
তিনি জানিয়েছেন, ৫০ জনকে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডটি
ফেসবুকে এভাবে
সরাসরি প্রচারের ব্যাপারটি তিনি নিতে পারেননি।
রোববার (১৭ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগের আরেক প্লাটফর্ম টুইটারে একাধিক বার্তায় ফার্নান্দেস তার
রোববার (১৭ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগের আরেক প্লাটফর্ম টুইটারে একাধিক বার্তায় ফার্নান্দেস তার
এই সিদ্ধান্ত জানান। ৬ লাখ ৭০ হাজার ফলোয়ারের অ্যাকাউন্টটি বাদ দিয়ে চলে আসা এয়ার এশিয়া
সিইও বলেন, ঘটনাটির সময় ফেসবুকের অনেক কিছু করার ছিল। মসজিদে হামলার ঘটনাটিতে স্তম্ভিত ফার্নান্দেস অবশ্য ফেসবুক-টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগের
সব মাধ্যমই ছেড়ে আসার সিদ্ধান্তের কথা জানান। তার টুইটার অ্যাকাউন্টে প্রায় ১২ লাখ ৯০ হাজার
ফলোয়ার আছে। তিনি ইংলিশ ফুটবল ক্লাব কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্সেরও অংশীদার।
গত শুক্রবার (১৫ মার্চ) জুমার নামাজের সময় ক্রাইস্টচার্চের ওই দু’টি মসজিদে স্বয়ংক্রিয় রাইফেল
নিয়ে বর্বরোচিত কায়দায় গুলি চালাতে থাকে শ্বেতাঙ্গ উগ্রবাদী ট্যারেন্ট। ওই হামলায় শেষ খবর পর্যন্ত
৫০ জনের প্রাণ ঝরেছে। যদিও পরে হামলাকারীকে আটক করা হয়েছে, তবে এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে
নিন্দার ঝড় বইছে।
হামলার সময় ট্যারেন্ট তার মাথায় ক্যামেরা বসিয়ে তা ফেসবুকে লাইভ-স্ট্রিমিং করে। প্রায় ১৭ মিনিট
ধরে ওই ভিডিও চলতে থাকলেও মানুষ মারার ঘটনাটির প্রচার বন্ধ করতে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার
তুমুল সমালোচনা চলছে। এ নিয়ে অবশ্য ফেসবুকের কোনো বক্তব্য মেলেনি